মাল্টিমিডিয়া ৫০ হাজার ক্লাসরুম ॥ স্কুল কলেজ মাদ্রাসায়ঃ

মাল্টিমিডিয়া ৫০ হাজার ক্লাসরুম ॥ স্কুল কলেজ মাদ্রাসায়ঃ বিভাষ বাড়ৈ ॥

জাতীয় শিৰানীতি ও ভিশন ২০২১ বাস্তবায়ন আর ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে পাল্টে যাচ্ছে শিৰা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণী কৰের ধরন। শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) শিক্ষায় শিক্ষিত করা, শ্রেণী শিক্ষণ আকর্ষণীয় করা এবং শহর ও গ্রামের শিৰার বৈষম্য দূর করার লৰ্য সামনে রেখে নেয়া হয়েছে বিশাল উদ্যোগ। লক্ষ বাস্তবায়নে দেশের ৩১ হাজার স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় সরবরাহ করা হচ্ছে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরসহ এ সংক্রান্ত সকল শিক্ষা উপকরণ। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণী শিক্ষণকে আধুনিক করার উদ্যোগের পর এবার বিদ্যুত আছে এমন ২০ হাজার ৫০০ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম তৈরির প্রকল্পও চূড়ানত্ম। কেবল তাই নয়, বিদু্যতবিহীন ৭ হাজার ৪১৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় সোলার প্যানেল তৈরি করে প্রতিষ্ঠা করা হবে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম। শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী বছরের (২০১২) ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই ৩১ হাজার সরকারী-বেসরকারী শিৰা প্রতিষ্ঠানে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরসহ এ সংক্রান্ত সকল শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করবে সরকার। ইতোমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিৰা মন্ত্রণালয় মাধ্যমিক ও উচ্চশিৰা অধিদফতর এবং প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয় পুরো প্রক্রিয়া বাসত্মবায়ন করতে হাতে নিয়েছে বেশ কয়েকটি প্রকল্প। ৪৬০ কোটি টাকার এই প্রকল্প বাসত্মবায়িত হবে সরকারের নিজস্ব অথর্ায়নে। সরকারী ও বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলোতে বিদু্যত সংযোগ আছে সেগুলোতে আইসিটি শিৰা উপাদান সরবরাহ করা হবে।

অন্যদিকে প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রতি উপজেলায় গড়ে কমপৰে ২০টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (যেগুলোতে বিদু্যত সংযোগ আছে) আইসিটি শিৰা উপকরণ সরবরাহ করা হবে। শিৰা মন্ত্রণালয়ের অধীনে নেয়া কাজে সরকারের ব্যয় হবে ৩০৬ কোটি টাকা। এ প্রকল্পের নাম দেয়া হয়েছে 'ইনট্রুডাকশন অব আইসিটি এট সেকেন্ডারি এ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল'। সরকারের এ উদ্যোগের মধ্যে আছে শিৰকদের প্রশিৰণও। শিৰা প্রতিষ্ঠানে যারা এই বিষয়ে শিৰার্থীদের বোঝাবেন সেই শিৰকদের জন্য প্রকল্পে আছে প্রশিৰনের ব্যবস্থা। মাধ্যমিকের নবম ও দশম শ্রেণী ও উচ্চ মাধ্যমিক শিৰা সত্মরে বর্তমানে কম্পিউটার শিৰা ঐচ্ছিক (অপশনাল) বিষয় হিসেবে চালু আছে। আইসিটি প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি বিদ্যালয়ের কমপৰে একজন কম্পিউটার বিষয়ের শিৰককে দেয়া হবে প্রশিৰণ। দেশের ১০ হাজার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ ও মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর এবং অন্যান্য উপকরণ সরবরাহ করা হবে। জানা গেছে, এ বিষয়ে একটি ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রসত্মাবনা) প্রণয়ন করে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাসত্মবায়নাধীন এই প্রকল্পের নাম দেয়া হয়েছে 'আইসিটি স্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ইন প্রাইমারি স্কুল'। এই প্রকল্পে ব্যয় হবে ১৫০ কোটি টাকা। আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রাথমিক শিৰা সত্মরের এই প্রকল্প বাসত্মবায়ন করা হবে। আছে মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তথ্য প্রযুক্তি শিৰার সুযোগ। শিশু শিৰাথর্ীদের কাছে পাঠদান আরও আকর্ষণীয় ও প্রযুক্তির প্রতি শিশু শিৰাথর্ীদের আগ্রহ বৃদ্ধিতে দেশের ৫০৩টি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়েও ১টি করে ল্যাপটপ ও মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর বিনামূল্যে সরবরাহ করা হবে। ইতোমধ্যে প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। চলতি বছরেই সবকটি মডেল বিদ্যালয়ে আইসিটি শিৰা উপকরণ পেঁৗছে যাবে বলে আশাবাদী প্রাথমিক শিৰার সঙ্গে সম্পৃক্ত সরকারের উর্ধতন কর্মকর্তারা।

জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয়ের সংশিস্নষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় শিৰা প্রতিষ্ঠানে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার সম্প্রসারণের বিকল্প নেই। শিৰাথর্ীদের আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সমর্্পকে দৰ করে গড়ে তুলতেই হবে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের সব মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১০ হাজার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া ও অন্যান্য শিৰা উপকরণ বিনামূল্যে সরবরাহ করা হবে। পযর্ায়ক্রমে বেসরকারী বিদ্যালয়েও এসব উপকরণ সরবরাহ করা হবে।


এদিকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণী শিৰণকে আধুনিক করার উদ্যোগই কেবল নয় একই সঙ্গে অত্যাধুনিক হচ্ছে সরকারী বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসার শ্রেণী কৰ। বিদু্যত আছে এমন ২০ হাজার ৫০০ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরম্নম তৈরির প্রকল্পও চূড়ানত্ম। কেবল তাই নয়, বিদু্যতবিহীন ৭ হাজার ৪১৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় সোলার প্যানেল স্থাপন করে প্রতিষ্ঠা করা হবে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরম্নম। ২০ হাজার ৫০০ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরম্নম তৈরির প্রকল্পের জন্য নেয়া হয়েছে ৩২৫ কোটি টাকার প্রকল্প। ইতোমধ্যেই প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে একনেক। বিদু্যতবিহীন ৭ হাজার ৪১৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় সোলার প্যানেল স্থাপন, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরম্নম প্রতিষ্ঠায় নেয়া হয়েছে ৬১০ কোটি টাকার প্রকল্প। এই প্রকল্পে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরম্নম তৈরির ব্যয় ছাড়াও প্রতিটি শিৰা প্রতিষ্ঠানে সোলার প্যানেল স্থাপনের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৬ লাখ টাকা। সরকারের এই প্রকল্পকে ব্যতিক্রম ও যুগানত্মকারী হিসেবে অভিহিত করেছেন সংশিস্নষ্ট সকলেই। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিৰা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নোমান উর রশীদ বলেছেন, শিৰানীতি ও ভিশন ২০২১ বাসত্মবায়নের আলোকে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির শিৰা সারাদেশে দ্রম্নত সম্প্রসারণ করতে হবে। প্রাথমিক থেকে শিৰার উচ্চতর সত্মর পর্যনত্ম কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি শিৰার ব্যবহার সম্প্রসারণ করতে হবে।

সেই লৰ্যেই সরকারের এই উদ্যোগ। তিনি বলেন, শিৰানীতিতেও যত দ্রম্নত সম্ভব শিৰার্থীদের জন্য তথ্যপ্রযুক্তি শিৰা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে মহাপরিচালক বলেন, শিৰাথর্ীদের তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) শিৰায় শিৰিত করা, শ্রেণী শিৰণকে আকর্ষণীয় করা এবং শহর ও গ্রামের শিৰার বৈষম্য দূর হবে যুগানত্মকারী এই উদ্যোগের ফলে। যার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে আমাদের পুরো শিৰা ব্যবস্থার ওপর।
প্রাথমিক শিৰা অধিদফতরের মহাপরিচালক শ্যামল কানত্মি ঘোষ জনকণ্ঠকে বললেন, এই উদ্যোগের সুফল সম্পর্কে। তিনি বললেন, সব মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১০ হাজার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া ও অন্যান্য শিৰা উপকরণ বিনামূল্যে সরবরাহ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শিৰার্থীরা শ্রেণী কৰে একটি বিষয় শোনার সঙ্গে সঙ্গে প্রজেক্টরের মাধ্যমে দেখতে পারবে। এর ফলে শিৰা শিশুদের কাছে যেমন আকর্ষণীয় হবে তেমনি সহজে শিৰা আয়ত্তও করতে পারবে শিশুরা। এদিকে সরকারের এই উদ্যোগকে অভিনন্দন জানিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি করতে পরলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে আরেকধাপ এগিয়ে যাবে দেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে এটি হবে একটি মাইলফলক।

Tuesday, October 11, 2011

মাত্র কয়েক মিনিটেই উদ্বেলিত করলেন সবাইকে


**মাত্র কয়েক মিনিটেই উদ্বেলিত করলেন সবাইকে বক্তব্যও মাত্র তিন কি চার মিনিট ,প্রমাণ করলেন জাতির জনকের যোগ্য উত্তরসূরি তিনিই

by Mh Roony

**মাত্র কয়েক মিনিটেই উদ্বেলিত করলেন সবাইকে। বক্তব্যও রাখলেন পাশ্চাত্যের নেতাদের মতোই, মাত্র তিন কি চার মিনিট। কিন্তু স্বল্পসময়েই চেনালেন নিজের জাত। প্রমাণ করলেন জাতির জনকের যোগ্য উত্তরসূরি তিনিই।**

আসলেন, বসলেন এবং জয় করলেন সবার মন। হোক না তাঁর পেশা তথ্যপ্রযুক্তির। কিন্তু ধমনীতে যে বইছে বাংলাদেশের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের রক্ত। কারণেই অর্ধশত বছরেরও পুরনো ঐতিহ্যবাহী ছাত্রলীগের ২৭তম সম্মেলন শুনে গণভবনে নিশ্চুপ বসে থাকতে পারেননি তারম্নণ্যের প্রতীকে পরিণত হয়ে ওঠা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র পুত্র তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সজীব ওয়াজেদ জয়

সকলকে অবাক করে রবিবার দুপুরে আকস্মিককভাবেই বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনস্থলে উপস্থিত হন তিনি। মাত্র কয়েক মিনিটেই উদ্বেলিত করলেন সবাইকে। বক্তব্যও রাখলেন পাশ্চাত্যের নেতাদের মতোই, মাত্র তিন কি চার মিনিট। কিন্তু স্বল্পসময়েই চেনালেন নিজের জাত। প্রমাণ করলেন জাতির জনকের যোগ্য উত্তরসূরি তিনিই। কয়েক বাক্যেই যা বলার বললেন সব। তাতে যেমন ছিল দিকনির্দেশনা, তেমনি ছিল দেশ জাতির জন্য কিছু করার বলিষ্ঠ শপথ। এতে জয় করলেন সবার মন

আগে কয়েকটি সভা-সমাবেশ, কর্মিসভা তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সেমিনারে বক্তব্য দিলেও সহযোগী কিংবা কোন ভাতৃপ্রতিম সংগঠনের জাতীয় সম্মেলনে সজীব ওয়াজেদ জয়ের উপস্থিতি বক্তব্য রাখার ঘটনা এই প্রথম। কিন্তু কর্মসূচীর নির্ধারিত বক্তার তালিকায় তাঁর নাম ছিল না। সকাল সোয়া ১১টায় প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। চলছিল ধারাবাহিক বক্তৃতার পালা

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের আগে সর্বশেষ বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ওবায়দুল কাদের। তখন বেলা পৌনে বারোটা হবে। আকস্মিক সম্মেলনস্থলে উপস্থিত তারম্নণ্যের ঢেউ থেকে শুরম্ন হলো গগনবিদারী সেস্নস্নাগান।সজীব জয়ের আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতমসেস্নস্নাগানে মুখরিত হয়ে উঠল বঙ্গবন্ধু আনত্মর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারের পুরো এলাকা

হাজার হাজার ছাত্রলীগ নেতাকমর্ীর তুমুল করতালি সেস্নাগানের মধ্যে সবাইকে অবাক করে দিয়ে আসত্মে আসত্মে সম্মেলনের মূল মঞ্চে উঠলেন নীল শার্ট পরা সুদর্শন সজীব ওয়াজেদ জয়। একটি চেয়ার এনে তাঁকে বসতে দেয়া হলো আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এলজিআরডি মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের পাশে

শুধু উপস্থিত হলেন না, মাত্র / মিনিট বক্তব্য দিয়ে সবার মন জয় করলেন সজীব ওয়াজেদ জয়। বক্তৃতার শুরম্নতেই ছাত্রলীগের সম্মেলনের সফলতা এবং সারাদেশ থেকে আগত নেতাকমর্ীদের শুভেচ্ছা জানান তিনি। জাতীয় নেতৃত্ব গঠনে ছাত্রলীগের বিশাল ভূমিকার কথা তুলে ধরে বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র জয় বলেন, ছাত্রলীগের সম্মেলনে এসে আমি আনন্দিত। ডেলিগেটর কাউন্সিলরদের শুভেচ্ছা জানাতেই সম্মেলনে এসেছি

ছাত্রলীগের ২৭তম জাতীয় সম্মেলনের সফলতা কামনা করে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে ৰমতায় এসেছে। আমাদের সুযোগ এসেছে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার। তিনি বলেন, ছাত্রলীগই আগামী দিনের ভবিষ্যত। ছাত্রলীগের ভবিষ্যত নেতৃত্ব দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে এমন প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেন তিনি

No comments:

Post a Comment